Love Story Short Film - Heart Touching Love Story - 2018
Tags:
Love,Bit,Heart Touching Love Story - 2018,Love Story Short Film,school of love,romantic musical shortfilm,feel the sweet love,sweet love,shortfilm,sweet story,romantic short film,love story,short movie love story,Hindi Short Film,Cute Romantic Love,cute love story,true love story,school life love,telefilm 2018,romance,romantic natok,love story short film english,short film animation,love story short,romantic short film,romantic short film english
=========== 🔔 Follow Me On 🔔 =============
👉 Website: ➜ http://love-bit.blogspot.com
👉 Youtube: ➜ http://youtube.com/lovebit
👉 Facebook Page: ➜ https://www.facebook.com/Lovebitpro
👉 Facebook Group:➜ https://www.facebook.com/groups/Lovebit.BE
👉 Instagram: ➜ https://www.instagram.com/lovebit.be
👉 Linkedin:➜ https://www.linkedin.com/in/Lovebit-BE
👉 Twitter:➜ https://www.twitter.com/Lovebit_BE
👉 Google+:➜ https://plus.google.com/u/0/115891410513092460720
Thanks!!!
Powered by Blogger.
CATEGORY >
কবিতা তো কৈশোরের স্মৃতি। সে তো ভেসে ওঠা ম্লান
আমার মায়ের মুখ; নিম ডালে বসে থাকা হলুদ পাখিটি
পাতার আগুন ঘিরে রাতজাগা ভাই-বোন
আব্বার ফিরে আসা, সাইকেলের ঘন্টাধ্বনি–রাবেয়া রাবেয়া–
আমার মায়ের নামে খুলে যাওয়া দক্ষিণের ভেজানো কপাট!
কবিতা তো ফিরে যাওয়া পার হয়ে হাঁটুজল নদী
কুয়াশায়-ঢাকা-পথ, ভোরের আজান কিম্বা নাড়ার দহন
পিঠার পেটের ভাগে ফুলে ওঠা তিলের সৌরভ
মাছের আঁশটে গন্ধ, উঠানে ছড়ানো জাল আর
বাঁশঝাড়ে ঘাসে ঢাকা দাদার কবর।
কবিতা তো ছেচল্লিশে বেড়ে ওঠা অসুখী কিশোর
ইস্কুল পালানো সভা, স্বাধীনতা, মিছিল, নিশান
চতুর্দিকে হতবাক দাঙ্গার আগুনে
নিঃস্ব হয়ে ফিরে আসা অগ্রজের কাতর বর্ণনা।
কবিতা চরের পাখি, কুড়ানো হাঁসের ডিম, গন্ধভরা ঘাস
ম্লান মুখ বউটির দড়ি ছেঁড়া হারানো বাছুর
গোপন চিঠির প্যাডে নীল খামে সাজানো অক্ষর
কবিতা তো মক্তবের মেয়ে চুলখোলা আয়েশা আক্তার।
সমস্ত আবর্ত থেকে ফিরে আসো, বলেছি কি ?
সে কথা বলিনি৷
বলেছিলাম, আমাদের কালপর্বে যে-ভাঙন
উৎস কোথায় এই চণ্ড-সামাজিকতার ?
আজকে যে-স্তরগুলি তৈরি হয়ে আছে
আমরাই কি নির্মাণ করিনি ঘূর্ণিপাক ?
শববাহকেরা এখন বৃত্তের ভিতরে ঘুরে বেড়াচ্ছে
শ্মশানযাত্রীরা নদীর ঠিকানা ভুলে
দণ্ডকারণ্যের দিকে ধাবমান
আর দেখো,
ভূমিকে নির্ভূম করে ভূস্বামীরা আগুন দিচ্ছে চুল্লীতে
সব প্রতিরোধ ভেঙে গেলে
কোনো সূচনা, প্রবাহ থাকবে না?
বলেছিলাম, বজ্র-ভরা দিনগুলো আবার ফিরে আসুক, স্রোতের
বিরুদ্ধে দাঁড়াতে চাই।
মুখোমুখি ফ্ল্যাট
একজন সিঁড়িতে, একজন দরজায় : আপনারা যাচ্ছেন বুঝি ?
: চলে যাচ্ছি, মালপত্র উঠে গেছে সব ।
: বছর দুয়েক হল, তাই নয় ?
: তারো বেশী । আপনার ডাক নাম শানু, ভালো নাম ?
: শাহানা, আপনার ?
: মাবু ।
: জানি ।
: মাহবুব হোসেন । আপনি খুব ভালো সেলাই জানেন ।
: কে বলেছে । আপনার তো অনার্স ফাইন্যাল, তাই নয় ?
: এবার ফাইন্যাল ।
: ফিজিক্স-এ অনার্স ।
: কী আশ্চর্য ! আপনি কেন ছাড়লেন হঠাৎ ?
: মা চান না । মানে ছেলেদের সঙ্গে বসে…
: সে যাক গে, পা সেরেছে ?
: কী করে জানলেন ?
: এই আর কি ! সেরে গেছে ?
: ও কিছুনা , প্যাসেজটা পিছলে ছিল মানে…
: সত্যি নয় । উচুঁ থেকে পড়ে গিয়ে…
: ধ্যাৎ । খাবার টেবিলে রোজ মাকে অতো জ্বালানো কি ভালো ?
: মা বলেছে ?
: শুনতে পাই । বছর দুয়েক হল, তাই নয় ?
: তারো বেশী । আপনার টবের গাছে ফুল এসেছে ?
: নেবেন ? না থাক । রিকসা এল, মা এলেন , যাই ।
: আপনি সন্ধ্যে বেলা ওভাবে কখনও পড়বেন না,
চোখ যাবে, যাই ।
: হলুদ শার্টের মাঝখানে বোতাম নেই, লাগিয়ে নেবেন, যাই ।
: যান, আপনার মা আসছেন । মা ডাকছেন, যাই ।
Rikshawalar Prem #2 (Odhikar) - Bangla Sad Love Story || Love Bit
=========== 🔔 Follow Me On 🔔 =============
👉 Website: ➜ http://love-bit.blogspot.com
👉 Facebook Page: ➜ https://www.facebook.com/Lovebitpro
👉 Facebook Group:➜ https://www.facebook.com/groups/Lovebit.BE
👉 Instagram: ➜ https://www.instagram.com/lovebit.be
👉 Linkedin:➜ https://www.linkedin.com/in/Lovebit-BE
👉 Twitter:➜ https://www.twitter.com/Lovebit_BE
👉 Google+:➜ https://plus.google.com/u/0/115891410513092460720 Thanks!!!
মেঘ বলতে আপত্তি কি ?
বেশ, বলতে পরি
ছাদের ওপোর মেঘ দাঁড়াতো
ফুলপিসিমার বাড়ি
গ্রীষ্ম ছুটি চলছে তখন
তখন মানে ? কবে ?
আমার যদি চোদ্দো, মেঘের ষোলো-সতেরো হবে
ছাদের থেকে হাতছানি দিতো
ক্যারাম খেলবি ? … আয় …
সারা দুপুর কাহাঁতক আর ক্যারম খেলা যায়
সেই জন্যেই জোচ্চুরি হয়
হ্যাঁ, জোচ্চুরি হতো
আমার যদি চোদ্দো, মেঘের পনেরো-ষোলো মত।
ঘুরিয়ে দিতে জানতো খেলা শক্ত ঘুঁটি পেলে
জায়গা মত সরিয়ে নিতো আঙ্গুল দিয়ে ঠেলে
শুধু আঙ্গুল ? … বোর্ডের উপর লম্বা ফ্রকের ঝুল
ঝপাং ফেলে ঘটিয়ে দিতো ঘুঁটির দিক ভুল
এই এখানে … না ওখানে ..
এই এইটা না ঐটা
ঝাঁপিয়ে পরে ছিনিয়ে নিলো ঘুঁটির বাক্সটা
ঘুঁটির ও সেই প্রথম মরন
প্রথম মরা মানে ?
বুঝবে শুধু তারাই … যারা ক্যারাম খেলা জানে।
চলেও গেলো কদিন পরে .. মেঘ যেমন যায়
কাঠফাটা রোদ দাঁড়িয়ে পড়ল মেঘের জায়গায়
খেলা শেখাও, খেলা শেখাও, হাপিত্যেস কাক
কলসিতে ঠোঁট ডুবিয়ে ছিলো, জল তো পুরে খাক
খাক হোয়া সেই কলশি আবার পরের বছর জলে …
ভরল কেমন তোমায় ?
ধ্যাত্, সেসব কি কেউ বলে ? …
আত্মীয় হয় .. আত্মীয় হয় ? আত্মীয় না ছাই
সত্যি করে বল এবার, সব জানতে চাই
দু এক ক্লাস এর বয়স বেশি, গ্রীষ্ম ছুটি হলে
ঘুরেও গেছে কয়েক বছর, এই জানে সক্কলে
আজকে দগ্ধ গ্রীষ্ম আমার তোমায় বলতে পারি
মেঘ দেখতাম, ছাদের ঘরে, ফুলপিসিমার বাড়ি।
জীবন
১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি বাংলা প্রেসিডেন্সির যশোর জেলার (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার) সাগরদাঁড়ি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত হিন্দু কায়স্থ পরিবারে মধুসূদন দত্তের জন্ম হয়। তিনি ছিলেন রাজনারায়ণ দত্ত ও তাঁর প্রথমা পত্নী জাহ্নবী দেবীর একমাত্র সন্তান। রাজনারায়ণ দত্ত ছিলেন কলকাতার সদর দেওয়ানি আদালতের এক খ্যাতনামা উকিল। মধুসূদনের যখন তেরো বছর বয়স, সেই সময় থেকেই তাঁকে কলকাতায় বসবাস করতে হত। খিদিরপুর সার্কুলার গার্ডেন রিচ রোডে (বর্তমানে কার্ল মার্কস সরণী) অঞ্চলে তিনি এক বিরাট অট্টালিকা নির্মাণ করেছিলেন।
শিক্ষাজীবন
মধুসূদনের প্রাথমিক শিক্ষা তাঁর মা জাহ্নবী দেবীর কাছে। জাহ্নবী দেবীই তাঁকে রামায়ণ, মহাভারত, পুরাণ প্রভৃতির সঙ্গে সুপরিচিত করে তোলেন। সাগরদাঁড়ির পাশের গ্রাম শেখপুরা মসজিদের ইমাম মুফতি লুৎফুল হকের কাছে তার প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয়। বিদ্বান ইমামের কাছে তিনি বাংলা, ফারসি ও আরবি পড়েছেন। সাগরদাঁড়িতেই মধুসূদনের বাল্যকাল অতিবাহিত হয়।
মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মস্থান, সাগরদাঁড়ি, যশোর, বাংলাদেশ
তেরো বছর বয়সে মধুসূদন কলকাতায় আসেন। স্থানীয় একটি স্কুলে কিছুদিন পড়ার পর তিনি তদনীন্তন হিন্দু কলেজে (বর্তমানে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়) ভর্তি হন। মধুসূদন মেধাবী ছাত্র ছিলেন। তাই অচিরেই কলেজের অধ্যক্ষ ক্যাপ্টেন ডি. এল. রিচার্ডসনের প্রিয় ছাত্র হয়ে ওঠেন। রিচার্ডসন মধুসূদনের মনে কাব্যপ্রীতি সঞ্চারিত করেছিলেন। হিন্দু কলেজের প্রাক্তন অধ্যাপক ডিরোজিওর স্বদেশানুরাগের স্মৃতিও তাঁকে বিশেষ উদ্বুদ্ধ করত। এছাড়া কলেজে তাঁর সহপাঠী ছিলেন ভূদেব মুখোপাধ্যায়, রাজনারায়ণ বসু, গৌরদাস বসাক, প্যারীচরণ সরকার প্রমুখ ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। আঠারো বছর বয়সেই মহাকবি হওয়ার ও বিলাতে যাওয়ার উচ্চাকাঙ্ক্ষা তাঁর মনে বদ্ধমূল হয়ে যায়।
১৮৪৩ সালে রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিকট মধুসূদন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণের ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। এরপর ওই বছরই ১৩ ফেব্রুয়ারি মিশন রো-তে অবস্থিত ওল্ড মিশন চার্চ নামে এক অ্যাংলিক্যান চার্চে গিয়ে তিনি খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করেন। তাঁকে দীক্ষিত করেছিলেন পাদ্রী ডিলট্রি। তিনিই তাঁর "মাইকেল" নামকরণ করেন। মধুসূদন পরিচিত হন "মাইকেল মধুসূদন দত্ত" নামে। তাঁর এই ধর্মান্তর সমাজে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। রাজনারায়ণ দত্ত তাঁর বিধর্মী পুত্রকে ত্যাজ্যপুত্র ঘোষণা করেন। খ্রিস্টধর্ম গ্রহণের পর মধুসূদন শিবপুরের বিশপস কলেজে থেকে পড়াশোনা চালিয়ে যান। এখানে তিনি গ্রিক, লাতিন, সংস্কৃত প্রভৃতি ভাষা শিক্ষা করেন। রাজনারায়ণ দত্ত তাঁকে পরিত্যাগ করলেও, বিশপস কলেজে পড়াশোনার ব্যয়ভার বহন করছিলেন। চার বছর পর তিনি টাকা পাঠানো বন্ধ করেন। বিশপস কলেজে কয়েকজন মাদ্রাজি ছাত্রের সঙ্গে মধুসূদনের বন্ধুত্ব হয়েছিল। বিশপস কলেজে অধ্যয়ন শেষ করে যখন কলকাতায় চাকরির চেষ্টা করে ব্যর্থ হন মধুসূদন। তখন তাঁর সেই মাদ্রাজি বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ্যান্বেষণে মাদ্রাজে (অধুনা চেন্নাই) চলে যান মধুসূদন। কথিত আছে, আত্মীয়স্বজনের অজ্ঞাতসারে নিজের পাঠ্যপুস্তক বিক্রি করে সেই টাকায় মাদ্রাজ গিয়েছিলেন তিনি।
কর্মজীবন
মধুসূদন মাদ্রাজেও বিশেষ সুবিধা করে উঠতে পারেন নি। স্থানীয় খ্রিষ্টান ও ইংরেজদের সহায়তায় তিনি একটি স্কুলে ইংরেজি শিক্ষকের চাকরি পান। তবে বেতন যা পেতেন, তাতে তাঁর ব্যয়সংকুলান হত না। এই সময় তাই তিনি ইংরেজি পত্রপত্রিকায় লিখতে শুরু করেন। মাদ্রাজ ক্রনিকল পত্রিকায় ছদ্মনামে তাঁর কবিতা প্রকাশিত হতে থাকে। হিন্দু ক্রনিকল নামে একটি পত্রিকাও সম্পাদনা করেছিলেন তিনি। কিন্তু অল্পকালের মধ্যেই অর্থাভাবে পত্রিকাটি বন্ধ করে দিতে হয়। পঁচিশ বছর বয়সে নিদারুণ দারিদ্র্যের মধ্যেই তিনি দ্য ক্যাপটিভ লেডি তাঁর প্রথম কাব্যটির রচনা করেন। কবি ও দক্ষ ইংরেজি লেখক হিসেবে তাঁর সুনাম ছড়িয়ে পড়ে।
বিবাহ
মাদ্রাজে আসার কিছুকাল পরেই মধুসূদন রেবেকা ম্যাকটিভিস নামে এক ইংরেজ যুবতীকে বিবাহ করেন। উভয়ের দাম্পত্যজীবন আট বছর স্থায়ী হয়েছিল। রেবেকার গর্ভে মধুসূদনের দুই পুত্র ও দুই কন্যার জন্ম হয়। মাদ্রাজ জীবনের শেষ পর্বে রেবেকার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়ার অল্পকাল পরে মধুসূদন এমিলিয়া আঁরিয়েতা সোফিয়া নামে এক ফরাসি তরুণীকে বিবাহ করেন। আঁরিয়েতা মধুসূদনের সারাজীবনের সঙ্গিনী ছিলেন। এদিকে মাইকেল তাঁর এক কপি দ্য ক্যাপটিভ লেডি বন্ধু গৌরদাস বসাককে উপহার পাঠালে, গৌরদাস সেটিকে জে ই ডি বেথুনের কাছে উপহার হিসেবে পাঠান। উক্ত গ্রন্থ পাঠ করে অভিভূত বেথুন মাইকেলকে চিঠি লিখে দেশে ফিরে আসতে এবং বাংলায় কাব্যরচনা করতে পরামর্শ দেন। ১৮৫৬ সালে মধুসূদন কলকাতায় ফিরে আসেন। পত্নীকে সেই সময় তিনি সঙ্গে আনেন নি।
ফ্রান্সে
এই রাস্তার একটি ভবনে থাকতেন কবি
12 Rue Des Chantiers, ভার্সাই, ফ্রান্স – যে ভবনে থাকতেন কবি
কবি ইংল্যান্ডে আইন বিষয়ে পড়ালেখা করতে গিয়েছিলেন, কিন্তু সেখানের আবহাওয়া এবং বর্ণবাদিতার কারণে বেশি দিন ইংল্যান্ডে থাকেন নি। তারপর তিনি ১৮৬০ সালে ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীতে চলে যান। কিন্তু তার আর্থিক অবস্থা ছিল খুব খারাপ ছিল। একমাত্র ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্য তিনি তার আইন বিষয়ে পড়া শেষ করে ভারতে আসতে সক্ষম হয়েছিলেন। কিন্তু তিনি কখনোই কলকাতায় তাঁর এই লেখাপড়াকে কাজে লাগান নি, উপরন্তু দরিদ্রতার জন্য মৃত্যুবরণ করেন।
সাহিত্য জীবন
মধুসূদন দত্ত নাট্যকার হিসেবেই প্রথম বাংলা সাহিত্যের অঙ্গনে পদার্পণ করেন। রামনারায়ণ তর্করত্ন বিরচিত 'রত্নাবলী' নাটকের ইংরেজি অনুবাদ করতে গিয়ে তিনি বাংলা নাট্যসাহিত্যে উপযুক্ত নাটকের অভাব বোধ করেন। এই অভাব পূরণের লক্ষ্য নিয়েই তিনি নাটক লেখায় আগ্রহী হয়েছিলেন। ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি রচনা করেন ‘শর্মিষ্ঠা' নাটক। এটিই প্রকৃত অর্থে বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক নাটক। ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি রচনা করেন দুটি প্রহসন, যথা: 'একেই কি বলে সভ্যতা' এবং 'বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ' এবং পূর্ণাঙ্গ 'পদ্মাবতী' নাটক। পদ্মাবতী নাটকেই তিনি প্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দ ব্যবহার করেন। ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি অমিত্রাক্ষরে লেখেন 'তিলোত্তমাসম্ভব' কাব্য। এরপর একে একে রচিত হয় 'মেঘনাদ বধ কাব্য' (১৮৬১) নামে মহাকাব্য, 'ব্রজাঙ্গনা' কাব্য (১৮৬১), 'কৃষ্ণকুমারী' নাটক (১৮৬১), 'বীরাঙ্গনা' কাব্য (১৮৬২), চতুর্দশপদী কবিতা (১৮৬৬)।
সাহিত্য জীবনের অনুপ্রেরণা
মধুসূদন দত্ত তাঁর সাহিত্য জীবনে বিশেষ করে ইংরেজ কবি লর্ড বায়রনের সাহিত্য কর্ম এবং তাঁর জীবন দ্বারা অত্যন্ত বেশি অনুপ্রাণিত হয়ে ছিলেন। তাঁর মহান সৃষ্টি মেঘনাদ বধ মহাকাব্য প্রকাশ এবং এটি পরিচিত করে তোলা যদিও খুব সহজ ছিল না, তারপরও তিনি নিজেকে মহাকাব্যটির মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে এক স্বতন্ত্রভাব প্রকাশ করেছিলেন। তারই অংশ হিসেবে তিনি কাব্যে প্রথম হোমেরিক স্টাইলের লেখার প্রবর্তন করেন। তিনি এক সময় নিজেকে বলেছিলেন : "আমি এক সকালে উঠে নিজেকে সফল হিসেবে পাই নি, এই কাব্যের সফলতা বহু বছরের কঠিন পরিশ্রমের মাধ্যমেই সম্ভব হয়েছে।"
ভাষাগত দক্ষতা
মাইকেল মধুসূদন দত্ত একাধারে ছিলেন বহু ভাষাবিদ। শিশু কালে গ্রামের টোল থেকে তার ফারসি ভাষা শিক্ষার মাধ্যমে ভাষা শিক্ষার শুরু হয়। তিনি ইংরেজি ছাড়াও ল্যাটিন, গ্রিক, ফারসি, হিব্রু, তেলেগু, তামিল ইত্যাদি ভাষায় অনায়াসে কথা বলতে পারতেন। তিনি এমনকি ফারসি ও ইতালীয় ভাষায় কবিতাও লিখতে পারতেন। মাতৃভাষা ছাড়া তিনি আরো বারোটি ভাষা জানতেন।
নাটক
বাংলা নাটকে মাইকেল মধুসূদনের আবির্ভাব আকস্মিক। ১৮৫২ সালে তারাচরণ শিকদার, জে. সি. গুপ্ত ও রামনারায়ণ তর্করত্নের হাত ধরে বাংলায় শৌখিন রঙ্গমঞ্চে নাট্য মঞ্চায়ন শুরু হয়। এই সময় লেখা নাটকগুলির গুণগত মান খুব ভালো ছিল না। ১৮৫৮ সালে পাইকপাড়ার জমিদার ঈশ্বরচন্দ্র সিংহ ও প্রতাপচন্দ্র সিংহের পৃষ্ঠপোষকতায় কলকাতার বেলগাছিয়া নাট্যমঞ্চে রামনারায়ণ তর্করত্নের রত্নাবলী নাটকটি অভিনীত হয়। শিল্পগুণবিবর্জিত এই সাধারণ নাটকটির জন্য জমিদারদের বিপুল অর্থব্যয় ও উৎসাহ দেখে মধুসূদনের শিক্ষিত মন ব্যথিত হয়ে ওঠে। এরপর তিনি নিজেই নাট্যরচনায় ব্রতী হন। রামনারায়ণ তর্করত্নের সংস্কৃত নাট্যশৈলীর প্রথা ভেঙে তিনি পাশ্চাত্য শৈলীর অনুসরণে প্রথম আধুনিক বাংলা নাটক রচনা করেন।
মাইকেল মধুসূদনের নাট্যচর্চার কাল ও রচিত নাটকের সংখ্যা দুইই সীমিত। ১৮৫৯ থেকে ১৮৬১ - এই তিন বছর তিনি নাট্যচর্চা করেন। এই সময়ে তাঁর রচিত নাটকগুলি হল : শর্মিষ্ঠা (১৮৫৯), একেই কি বলে সভ্যতা (১৮৬০), বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ (১৮৬০), পদ্মাবতী (১৮৬০), কৃষ্ণকুমারী (১৮৬১)। এছাড়া মৃত্যুর পূর্বে মায়াকানন (১৮৭৪) নামে একটি অসমাপ্ত নাটক।
শর্মিষ্ঠা
শর্মিষ্ঠা একটি পৌরাণিক নাটক। রচনাকাল ১৮৫৯। এটিই আধুনিক পাশ্চাত্য শৈলীতে রচিত প্রথম বাংলা নাটক। নাটকের আখ্যানবস্তু মহাভারতের আদিপর্বে বর্ণিত রাজা যযাতি, শর্মিষ্ঠা ও দেবযানীর ত্রিকোণ প্রেমের কাহিনী থেকে গৃহীত। অবশ্য পাশ্চাত্য নাট্যশৈলীতে লিখলেও, মাইকেল এই নাটকে সংস্কৃত শৈলীকে সম্পূর্ণ বর্জন করেন নি। এই নাটকের কাব্য ও অলংকার-বহুল দীর্ঘ সংলাপ, ঘটনার বর্ণনাত্মক রীতি, প্রবেশক, নটী, বিদুষক প্রভৃতির ব্যবহার সংস্কৃত শৈলীর অনুরূপ। আবার ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক ধারার প্রভাবও এই নাটকে স্পষ্ট। প্রথম রচনা হিসেবে ত্রুটিবিচ্যুতি থাকলেও, সেই যুগের ইংরেজি-শিক্ষিত পাঠকসমাজে এই নাটকটি খুবই সমাদৃত হয়। বেলগাছিয়া রঙ্গমঞ্চে সাফল্যের সঙ্গে নাটকটি অভিনীতও হয়।
একেই কি বলে সভ্যতা ও বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ
শর্মিষ্ঠার পরে ১৮৬০ সালে মাইকেল রচনা করেন একেই কি বলে সভ্যতা ও বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ নামে দুটি প্রহসন। এই প্রহসন দুটি তাঁর দুটি শ্রেষ্ঠ নাট্যরচনা। প্রথম নাটকটির বিষয় ছিল ইংরেজি শিক্ষিত নব্য বাবু সম্প্রদায়ের উচ্ছৃঙ্খলতা ও দ্বিতীয়টির বিষয় ছিল সনাতনপন্থী সমাজপতিদের নৈতিক চরিত্রের অধঃপতন। এই নাটকে মাইকেলের পর্যবেক্ষণ শক্তি, সমাজবাস্তবতাবোধ ও কাহিনী, চরিত্র ও সংলাপ রচনায় কুশলতা বিশেষ প্রশংসা লাভ করে। কিন্তু নাটকের বিষয়বস্তু নব্য ও সনাতনপন্থী উভয় সমাজকেই বিক্ষুব্ধ করে তুলেছিল। তাই বেলগাছিয়া রঙ্গমঞ্চে নাটকটি অভিনীত হওয়ার কথা থাকলেও, শেষপর্যন্ত তা হয় নি। এতে মাইকেল খুবই হতাশ হয়েছিলেন এবং পরবর্তীকালে প্রহসন রচনা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন।
পদ্মাবতী
১৮৬০ সালেই মধুসূদন রচনা করেন পদ্মাবতী নাটকটি। এটিও পৌরাণিক নাটক। তবে এই নাটকের ভিত্তি পুরোপুরি ভারতীয় পুরাণ নয়। গ্রিক পুরাণের ‘অ্যাপেল অফ ডিসকর্ড’ গল্পটি ভারতীয় পুরাণের মোড়কে পরিবেশন করেছেন মধুসূদন। গ্রিক পুরাণের জুনো, প্যালাস ও ভেনাস এই নাটকে হয়েছেন শচী, মুরজা ও রতি। হেলেন ও প্যারিস হয়েছেন পদ্মাবতী ও ইন্দ্রনীল। তিন দেবীর মধ্যে রতিকে শ্রেষ্ঠ সুন্দরী নির্বাচিত করলে অন্য দুই দেবী ইন্দ্রনীলের প্রতি রুষ্টা হন এবং ইন্দ্রনীলের জীবনে বিপর্যয় নামিয়ে আনেন। শেষে রতি ও ভগবতীর চেষ্টায় ইন্দ্রনীল উদ্ধার পান এবং বিচ্ছিন্না স্ত্রী পদ্মাবতীর সঙ্গে তাঁর মিলন ঘটে। মূল গ্রিক উপাখ্যানটি বিয়োগান্তক হলেও, মাইকেল এই নাটকটিকে ইংরেজি ট্র্যাজি-কমেডির ধাঁচে করেছেন মিলনান্তক। এই নাটকে সংস্কৃত নাট্যরীতির প্রভাব অল্পই। প্লট-নির্মাণ, নাটকীয় দ্বন্দ্ব উপস্থাপনা ও চরিত্র চিত্রণে মাইকেল এখানে আগের থেকে পরিণত হয়েছেন।
মায়াকানন
কৃষ্ণকুমারী নাটক রচনার পর মাইকেল কাব্যরচনায় পুরোদমে মনোনিবেশ করেন। শেষ জীবনে মৃত্যুশয্যায় শুয়ে বেঙ্গল থিয়েটারের কর্ণধার শরচ্চন্দ্র ঘোষের অনুরোধে তিনি মায়াকানন নাটকটি রচনায় হাত দেন। নাটকটি তিনি শেষ করতে পারেন নি। করেছিলেন ভুবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। এই নাটকটির শিল্পমূল্য বিশেষ নেই। মাইকেলের সৃষ্টিপ্রতিভার কোনো সাক্ষর এতে পাওয়া যায় না।
মেঘনাদবধ কাব্য
মূল নিবন্ধগুলি: মেঘনাদবধ কাব্য এবং মহাকাব্য
মধুসূদন দত্তের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি হচ্ছে -- অমিত্রাক্ষর ছন্দে রামায়ণ উপাখ্যান অবলম্বনে রচিত মেঘনাদবধ কাব্য নামক মহাকাব্যটি। চরিত্র-চিত্র হিসেবে রয়েছেন : রাবণ, ইন্দ্রজিৎ, সীতা, সরমা, প্রমীলা প্রমুখ। তিনি তাঁর কাব্যকে অষ্টাধিক সর্গে বিভক্ত করেছেন এবং সংস্কৃত অলঙ্কারশাস্ত্র অনুযায়ী এতে নগর, বন, উপবন, শৈল, সমুদ্র, প্রভাত, সন্ধ্যা, যুদ্ধ, মন্ত্রণা প্রভৃতির সমাবেশও করেছেন। কিন্তু সর্গান্তে তিনি নতুন ছন্দ ব্যবহার করেন নি, সর্গশেষে পরবর্তী সর্গকথা আভাসিত করেন নি। যদিও তিনি বলেছিলেন,
গাইব মা বীররসে ভাসি মহাগীত
তবুও কাব্যে করুণ রসেরই জয় হয়েছে। মেঘনাদবধ কাব্য রামায়ণ-আহৃত কাহিনীর পুণরাবৃত্তি নয় -- এটি নবজাগ্রত বাঙালির দৃষ্টি নিয়তি-লাঞ্ছিত নবমানবতাবোধের সকরুণ মহাকাব্যের রূপে অপূর্ব গীতি-কাব্য। মেঘনাদবধ কাব্য এ দিক দিয়ে বাংলা কাব্য সাহিত্যে একক সৃষ্টি।[৪]
মধুসূদন অতি আশ্চর্য্যজনকভাবে নির্মাণ-কুশলতা গুণে মহাকাব্যোচিত কাব্য-বিগ্রহ সৃষ্টি করেছেন। এ কাব্যের তাৎপর্য রাবণ-চরিত্রের প্রতীকতায়। তাঁর সৃষ্ট রাবণ চরিত্রে পরম দাম্ভিকতা প্রকট হয়ে উঠে নি। রামায়ণকে তিনি তাঁর মানবতার আলোকে বিধৌত করে যে মহাকাব্য রচনা করেছেন, তা আসলে রোমান্টিক মহাকাব্য। এ কারণে আকারে 'মেঘনাদবধ কাব্য' মহাকাব্যোচিত হলেও, এর প্রাণ-নন্দিনী সম্পূর্ণ রোমান্টিক এবং মধুসূদন এ কাব্যে জীবনের যে জয়গান করেছেন, তা বীররসের নয়, কারুণ্যের। কবি তাই, রবীন্দ্রনাথের ভাষায়,
সমুদ্রতীরের শ্মশানে দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলিয়া কাব্যের উপসংহার করিয়াছেন।
বীরাঙ্গনা কাব্য
বাংলা সাহিত্যে পত্রাকার কাব্যরচনা প্রথম দেখা যায় বীরাঙ্গনা কাব্যে। ১৮৬২ সালে এই গ্রন্থ রচিত ও প্রকাশিত হয়। দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা, সোমের প্রতি তারা, দ্বারকনাথের প্রতি রুক্মিণী, দশরথের প্রতি কৈকয়ী, লক্ষ্মণের প্রতি সূপর্ণখা, অর্জুনের প্রতি দ্রৌপদী, দুর্যোধনের প্রতি ভানুমতী, জয়দ্রথের প্রতি দুঃশলা, শান্তনুর প্রতি জাহ্নবী, পুরুবার প্রতি উর্বশী, নীলধ্বজের প্রতি জনা— এই ১১টি পত্ররূপী কবিতা নিয়ে কাব্যগ্রন্থটি রচিত। মধুসূদন তাঁর কাব্যে এই নারীদের পুরাণ-পরিচিতির মূলে আঘাত করেছেন। তিনি মানবিক অনুভূতির আলোকে নারী-হৃদয়ের কথকতায় ব্যক্ত করিয়েছেন।[৫]
দাম্পত্য জীবন
মাদ্রাজে গিয়ে প্রতিষ্ঠা লাভের চেয়েও কবি যে বিশেষ কাজটি করেছিলেন তা হচ্ছে এক শ্বেতাঙ্গিনীকে বিয়ে করা। মাদ্রাজে অবস্থানকালীন সময়ে তিনি রেবেকা ম্যাকটাভিশ নামক এক ইংরেজ যুবতীকে বিয়ে করেন। অরফান আস্যাইলাম স্কুলে পড়াতে শুরু করার পরই পরিচয় হয় তাঁর ভাবী স্ত্রী রেবেকার সাথে। বিয়ের এই প্রক্রিয়াটি অবশ্য খুব সহজ ছিল না। তাঁর বন্ধু গৌরি দাশকে লিখেছিলেন""রেবেকাকে পেতে খুব ঝামেলা হয়েছিল, বুঝতেই তো পারছো তার(রেবেকা) সমস্ত শুভাকাঙ্ক্ষী এই বিয়ের বিরুদ্ধে ছিল"" তাদের বিয়ে সম্পাদন হয় ৩১ জুলাই ১৮৪৮ সালে। বিদেশে গিয়ে রোগ ভোগ করা, চাকরি জোটানো তারপর এই বিদেশিনীকে বিয়ে করা এই সবই হয়েছিল মাদ্রাজ পৌঁছানোর ছ' মাসের ভিতরে। কিন্তু তাদের এই দাম্পত্য জীবন বেশি দিন স্থায়ী ছিল না। তিনি ভেবেছিলেন বিয়ের পর তার প্রাণের রেবেকাকে সাথে নিয়ে সুখী হবেন। কিন্তু সুখ জিনিসটা বিধাতা হয়ত তাঁর কপালে লিখেন নি। সংসারের নানা ঝঞ্ঝাট, গোলমাল দেখা দিল। মাইকেলের একগুয়েমির কারণে স্ত্রীর মতের সাথে অমিল হতে লাগল। এর ফলে তিনি কয়েক বছরের মধ্যেই রেবেকার সাথে সম্পর্ক ত্যাগ করেন। রেবেকার গর্ভে মধুসূদনের দুই পুত্র ও দুই কন্যার জন্ম হয়।
মাদ্রাজ জীবনের শেষ পর্বে রেবেকার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়ার অল্পকাল পরে মধুসূদন মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সি কলেজের কোনো এক শিক্ষকের কন্যা হেনিরিয়েটা সোফিয়া নামে এক ফরাসি তরুণীকে বিবাহ করেন। হেনিরিয়েটাও সর্বগুণ সম্পন্ন রুচিমার্জিত মেয়ে ছিলেন। হেনিরিয়েটা মধুসূদনের সারাজীবনের সঙ্গিনী ছিলেন। তাদের নেপোলিয়ান নামক এক ছেলে এবং শর্মিষ্ঠা নাম এক মেয়ে। তাঁর বংশধরদের মধ্যে অন্যতম হলেন বিখ্যাত টেনিস খেলোয়াড় লিয়েন্ডার পেজ।
মৃত্যু
মাইকেল মধুসূদন দত্তের সমাধিস্মারক, কলকাতা
মধুসূদনের শেষ জীবন চরম দুঃখ ও দারিদ্র্যের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হয়। আইন ব্যবসায়ে তিনি তেমন সাফল্য লাভ করতে পারেন নি। তাছাড়া অমিতব্যয়ী স্বভাবের জন্য তিনি ঋণগ্রস্তও হয়ে পড়েন। ১৮৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ জুন আলিপুর জেনারেল হাসপাতালে কপর্দকহীন(অর্থাভাবে) অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মহাকবি জীবনের অন্তিম পর্যায়ে জন্মভূমির প্রতি তাঁর সুগভীর ভালোবাসার চিহ্ন রেখে গেছেন অবিস্মরণীয় পংক্তিমালায়। তাঁর সমাধিস্থলে নীচের কবিতাটি লেখা রয়েছে :
'দাঁড়াও পথিকবর, জন্ম যদি তব
বঙ্গে! তিষ্ঠ ক্ষণকাল! এ সমাধি স্থলে
(জননীর কোলে শিশু লভয়ে যেমতি
বিরাম)মহীর পদে মহা নিদ্রাবৃত
দত্তকুলোদ্ভব কবি শ্রীমধুসূদন!
যশোরে সাগরদাঁড়ি কপোতাক্ষ-তীরে
জন্মভূমি, জন্মদাতা দত্ত মহামতি
রাজনারায়ণ নামে, জননী জাহ্নবী'
আমি কোনো পোষা পাখি নাকি?
যেমন শেখাবে বুলি
সেভাবেই ঠোঁট নেড়ে যাবো, অথবা প্রত্যহ
মনোরঞ্জনের গান ব্যাকুল আগ্রহে গেয়ে
অনুগত ভঙ্গিমায় অনুকূলে খেলাবো আকাশ,
আমি কোনো সে রকম পোষা পাখি নাকি?
আমার তেমন কিছু বাণিজ্যিক ঋণ নেই,
কিংবা সজ্ঞানে এ বাগানে নির্মোহ ভ্রমণে
কোনোদিন ভণিতা করিনি। নির্লোভ প্রার্থনা
শর্ত সাপেক্ষে কারো পক্ষপাত কখনো চাবো না।
তিনি, শুধু তিনি
নাড়ীর আত্মীয় এক সংগঠিত আর অসহায় কৃষক আছেন
ভেতরে থাকেন, যখন যেভাবে তিনি আমাকে বলেন
হয়ে যাই শর্তাহীন তেমন রাখাল বিনা বাক্য ব্যয়ে।
কাঙাল কৃষক তিনি, জীবনে প্রথম তাকে যখন বুঝেছি
স্বেচ্ছায় বিবেক আমি তার কাছে শর্তাহীন বন্ধক রেখেছি।
হে আমার আশাতীত হে কৌতুকময়ি!
দাঁড়াও ক্ষণেক। তোমা, ছনে গেঁথে লই!
আজি শান্ত সিন্ধু ওই ম্লান চন্দ্র করে
করিতেছে টল্মল্ কি যে স্বপ্ন ভরে!
সত্যই এসেছ যদি হে রহস্যময়ি!
দাঁড়াও অন্তর মাঝে ছন্দে গেঁথে লই।
দাঁড়াও ক্ষণেক! আমি অর্ণবের গানে,
পরিপূর্ণ শব্দহীন, অন্তরের তানে,
ছন্দাতীত ছন্দে আজি তোমারে গাঁথিব
অন্তর বিজনে আমি তোমারে বাঁধিব!
তুমি কি রবেনা সেথা, হে স্বপ্ন-অঞ্চলা!
ছন্দবদ্ধ, পরিপূর্ণ নিত্য অচঞ্চলা!
নখের ভিতর নষ্ট ময়লা,
চোখের ভিতর প্রেম,
চুলের কাছে ফেরার বাতাস
দেখেই শুধালেম,
এখন তুমি কোথায় যাবে?
কোন আঘাটার জল ঘোলাবে?
কোন আগুনের স্পর্শ নেবে
রক্তে কি প্রব্লেম?
হঠাৎ তাহার ছায়ায় আমি যেদিকে তাকালেম
তাহার শরীর মাড়িয়ে দিয়ে
দিগন্তে দুইচক্ষু নিয়ে
আমার দিকে তাকিয়ে আমি আমাকে শুধালেম
এখন তুমি কোথায় যাবে?
কোন আঘাটার জল ঘোলাবে?
কোন আগুনের স্পর্শ নেবে
রক্তে কি প্রব্লেম?
ওই তো বেজেছ তব প্রভাতের বাঁশী –
আনন্দ উৎসবে ভরা! সূর্যকর রাশি
তোমার সর্বাঙ্গে আজ আনন্দে লুটায়,
উজল উছল জলে কুসুম ফুটায়!
গীতভরা স্বর্ণালোকে ফুটে পুষ্পদল,
তোমার চরণ বেড়ি করে টলমল!
তোমার সঙ্গীত আজি বিহঙ্গের প্রায়,
মাখি সে সোনার স্বপ্ন তার সর্ব গায়,
উড়িয়া বেড়ায় মোর হৃদয় আকাশে,
প্রেমের তরঙ্গে আর বসন্ত বাতাসে!
আজিকে পাতিয়া কান,
শুনিছি তোমার গান,
হে অর্ণব! আলো ঘেরা প্রভাতের মাঝে
একি কথা! একি সুর!
প্রাণ মোর ভরপুর,
বুঝিতে পারিনা তবু কি জানি কি বাজে
তব গীত মুখরিত প্রভাতের মাঝে!
ভরিয়া গিয়াছে চিত্ত তোমারি ও গানে!
আমি শুধু চেয়ে আছি প্রভাতের পানে।
কখনো বাজিছে ধীর,
কখনো গভীর,
কখনো করুণ অতি, চোখে আনে জল,
উদ্দাম উন্মাদ কভু করিছে পাগল!
তোমার গীতের মাঝে,
কি জানি কি বাজে!
তোমার গানের মাঝে কি জানি কি বিহরে,—
আমার সকল অঙ্গ শিহরে, শিহরে!
ওই তব পরাণের অন্তহীন তানে;
আমি শুধু চেয়ে আছি প্রভাতের পানে।
Please subscribe my channel ..... ~~ Love Dairy | Love Poem | Love Bit ~~
I'm going to write a poem about you However, poetry is full of a few words You are not Ordinary man Whom I describe by some words, You are the one Who complete me I don't know how I'll give You the fulfillment But You, You are Just You You are Amazing You are just mine I love you.....!!!!
=========== 🔔 Follow Me On 🔔 ============= 👉 Website: ➜ http://love-bit.blogspot.com 👉 Facebook Page: ➜ https://www.facebook.com/Lovebit.BE 👉 Facebook Group:➜ https://www.facebook.com/groups/Loveb... 👉 Instagram: ➜ https://www.instagram.com/lovebit.be 👉 Linkedin:➜ https://www.linkedin.com/in/Lovebit-BE 👉 Twitter:➜ https://www.twitter.com/Lovebit_BE 👉 Google+:➜ https://plus.google.com/u/0/115891410... Thanks!!!
Street Children ( Kids ) - Potho Shishu - পথ শিশু || Love Bit
পথ শিশু
এই সুন্দর পৃথিবীতে আমাদের জন্ম। মহান আল্লাহ্ রব্বুল আল আমিন আমাদের সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ হিসেবে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন।
আমরা বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত। আমাদের মধ্যে যারা নিম্নবিত্ত পরিবারে জন্ম নেয়, তাদের কষ্টের শেষ নেই।
তারা যেন মানুষ হয়েও মানুষ নয়। আমরা যদি একটু আশেপাশে তাকায়, তাহলেই এমন অনেককেই দেখতে পাবো, যারা রাস্তায় অসহায়ের মতো ঘুরে বেড়ায় । আমরা যেন তাদের দেখেও দেখি না। আসলে আমরা এতটুকুও ভাবিনা না যে, তারা দুই বেলা খাবারের জন্য কতো হাহাকার করে।তাদের পরার মতো একটুকরো কাপড় নেই। আমরা যদি একটু সাহায্যের হাত তাদের দিকে বাড়িয়ে দেয়,তাহলে তাদের কষ্ট অনেকটায় কমে যাবে। কিন্তু আমরা তো আমাদের মনুষত্ব আভিজাত্যের কাছে বিক্রি করে দিয়েছি। আমাদের নিজেদের চাহিদা এতো বেড়ে যাচ্ছে যে সেগুলো পূরণ করতে করতে অন্যদের কথা ভুলেই যাচ্ছি। নিজেদের নিয়েই ব্যাস্ত হয়ে পরেছি,
তাইতো পথশিশুদের আমরা এভাবে এরিয়ে যাচ্ছি। একবারের জন্য আমরা ভাবিনা তারাও তো মানুষ। আমাদের মনুষত্ব কি এতটাই নিচে নেমে গেছে???? ভাবতেই অবাক লাগে, facebook এ মাঝে মাঝেই কিছু পোষ্ট দেখতে পাই,আজ আমার বাবুটার জন্মদিন। তাকে কি গিফট দিবো? এতো অতো বাজেট ইত্যাদি। তাদেরকে বলছি, তোমরা কি পারোনা ere boyfriend,girlfriend এর জন্য এতো টাকা খরচ না করে কিছু টাকা ওইসব অসহায়দের জন্য রাখতে??? এই শীতে আমরা ঘরে কম্বলের নিচে কতই না শান্তি করে ঘুমায় অথচ অন্যদিকে এমন অনেকেই আছে রাস্তায় খোলা আকাশের নীচে কম্বল ছাড়ায় রাত পাড়ি দিচ্ছে। শীত যেন তাদের জীবনে আসে অভিশাপ নিয়ে। তাদেরকে একটু খাবার কিনে দিতে, একটুকরা শীতের কাপড় কিনে দিতে ??? আমাদের মনে কি একটুও দয়া,মায়া জাগ্রত হয় না তাদের জন্য? আমরা কি পারি না তাদের নিয়ে বাঁচতে ? তাদের মুখেtomade..shi amaআমরা friends দের নিয়ে five star হোটেলে যাই।fashion maintain করি। দামী দামী পোশাক পরি। অথচ অনেক মানুষ আছে যারা ডাস্টবিনের ওইসব পচাঁ, নোংরা খাবার খেয়ে দিন পাড়ি দিচ্ছে। ছেঁড়া কাপড় পড়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছে। আমরা তাদের দিকে ঘুরেও তাকাই না। আচ্ছা, আমরা কি পারি না তাদেরকে একটু খাবার কিনে দিতে, একটুকরা শীতের কাপড় কিনে দিতে ??? পারি না কিছু গোলাপ সেই সব শিশুদের হাতে তুলে দিতে? আমাদের মনে কি একটুও দয়া,মায়া জাগ্রত হয় না তাদের জন্য? আমরা কি পারি না তাদের নিয়ে বাঁচতে ? তাদের মুখে হাসি ফোটাতে? আমরা কি এতটাই স্বার্থপর হয়ে গেছি? আসুন, আমরা পথশিশুদের জন্য একটু সময় বের করি, তাদের দিকে আমাদের সাহায্যের হাত একটু বাড়িয়ে দেই। তাদের মুখে একটু হাসি ফোঁটায়।।। নিজেদের একটু বদলায়, তাদের সাথে মন খুলে হাসতে শিখি। অল্পতেই সাধ মিটাতে শিখি। আসুন সবাইকে নিয়ে একসাথে বাঁচতে শিখি।।। =========== 🔔 Follow Me On 🔔 ============= 👉 Website: ➜ http://love-bit.blogspot.com 👉 Facebook Page: ➜ https://www.facebook.com/Lovebit.BE 👉 Facebook Group:➜ https://www.facebook.com/groups/Loveb... 👉 Instagram: ➜ https://www.instagram.com/lovebit.be 👉 Linkedin:➜ https://www.linkedin.com/in/Lovebit-BE 👉 Twitter:➜ https://www.twitter.com/Lovebit_BE 👉 Google+:➜ https://plus.google.com/u/0/115891410... Thanks!!!
(১)
মনে কি পড়ে গো সেই প্রথম চুম্বন!
যবে তুমি মুক্ত কেশে
ফুলরাণী বেশে এসে,
করেছিলে মোরে প্রিয় স্নেহ-আলিঙ্গন!
মনে কি পড়ে গো সেই প্রথম চুম্বন?
(২)
প্রথম চুম্বন!
মানব জীবনে আহা শান্তি-প্রস্রবণ!
কত প্রেম কত আশা,
কত স্নেহ ভালবাসা,
বিরাজে তাহায়, সে যে অপার্থিব ধন!
মনে কি পড়ে গো সেই প্রথম চুম্বন!
(৩)
হায় সে চুম্বনে
কত সুখ দুঃখে কত অশ্রু বরিষণ!
কত হাসি, কত ব্যথা,
আকুলতা, ব্যাকুলতা,
প্রাণে প্রাণে কত কথা, কত সম্ভাষণ!
মনে কি পড়ে গো সেই প্রথম চুম্বন!
(৪)
সে চুম্বন, আলিঙ্গন, প্রেম-সম্ভাষণ,
অতৃপ্ত হৃদয় মূলে
ভীষণ ঝটিকা তুলে,
উন্মত্ততা, মাদকতা ভরা অনুক্ষণ,
মনে কি পড়ে গো সেই প্রথম চুম্বন!
Love Message For You || Love Bit =========== 🔔 Follow Me On 🔔 ============= 👉 Website: ➜ http://love-bit.blogspot.com 👉 Facebook Page: ➜ https://www.facebook.com/Lovebit.BE 👉 Facebook Group: ➜ https://www.facebook.com/groups/Loveb... 👉 Instagram: ➜ https://www.instagram.com/lovebit.be 👉 Linkedin: ➜ https://www.linkedin.com/in/Lovebit-BE 👉 Twitter: ➜ https://www.twitter.com/Lovebit_BE 👉 Google+: ➜ https://plus.google.com/u/0/115891410... Thanks!!!
Cute Love Quotes 😍😍 Love Message || Love Bit Bangla Cute Love Quotes and Love Message =========== 🔔 Follow Me On 🔔 ============= 👉 Website: ➜ http://love-bit.blogspot.com 👉 Facebook Page: ➜ https://www.facebook.com/Lovebit.BE 👉 Facebook Group:➜ https://www.facebook.com/groups/Loveb... 👉 Instagram: ➜ https://www.instagram.com/lovebit.be 👉 Linkedin:➜ https://www.linkedin.com/in/Lovebit-BE 👉 Twitter:➜ https://www.twitter.com/Lovebit_BE 👉 Google+:➜ https://plus.google.com/u/0/115891410... Thanks!!!
All Category List
- All Videos (20)
- Percy Bysshe Shelley (1)
- Short Biography (15)
- অমিয় চক্রবর্তী (5)
- আনিসুল হক (1)
- আপনি যখন কবি (2)
- আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ (2)
- আবুল হাসান (12)
- আব্দুল হাকিম (1)
- আল মাহমুদ (5)
- আসাদ চৌধুরী (3)
- আহসান হাবীব (5)
- উৎপলকুমার বসু (1)
- কাজী নজরুল ইসলাম (16)
- কামিনী রায় (1)
- কায়কোবাদ (3)
- চিত্তরঞ্জন দাশ (6)
- জয় গোস্বামী (9)
- জসীম উদ্দিন (18)
- জহির রায়হান (1)
- জীবনানন্দ দাশ (18)
- তসলিমা নাসরিন (6)
- তারাপদ রায় (2)
- দাউদ হায়দার (4)
- নির্মলেন্দু গুণ (45)
- নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী (1)
- পুর্ণেন্দু পত্রী (15)
- প্রেমেন্দ্র মিত্র (1)
- ফকির লালন সাঁই (1)
- ফররুখ আহমেদ (1)
- বিষ্ণু দে (2)
- বুদ্ধদেব বসু (2)
- বেগম সুফিয়া কামাল (2)
- ময়ুখ চৌধুরী (2)
- মল্লিকা সেনগুপ্ত (2)
- মহাদেব সাহা (11)
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত (1)
- মাহবুব উল আলম চৌধুরী (1)
- মোফাজ্জল করিম (1)
- যতীন্দ্র মোহন বাগচী (1)
- রজনীকান্ত সেন (1)
- রফিক আজাদ (4)
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (26)
- রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ (10)
- রেজাউদ্দিন স্টালিন (1)
- রোকনুজ্জামান খান (1)
- শক্তি চট্টোপাধ্যায় (10)
- শঙ্খ ঘোষ (7)
- শহীদ কাদরী (2)
- শামসুর রাহমান (11)
- শিমুল মুস্তাফা (1)
- সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত (5)
- সমর সেন (2)
- সমুদ্র গুপ্ত (5)
- সুকান্ত ভট্টাচার্য (8)
- সুকুমার বড়ুয়া (1)
- সুকুমার রায় (5)
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় (21)
- সুভাষ মুখোপাধ্যায় (3)
- সৈয়দ শামসুল হক (3)
- হুমায়ুন আজাদ (14)
- হেলাল হাফিজ (23)
Blog Archive
-
▼
2018
(396)
-
▼
January
(18)
- Love Story Short Film - Heart Touching Love Story ...
- কবিতা এমন – আল মাহমুদ
- বলেছিলাম – দাউদ হায়দার
- দোতলার ল্যান্ডিং মুখোমুখি দুজন – আহসান হাবীব
- Rikshawalar Prem (Odhikar-1) - Bangla Love Story |...
- মেঘ বলতে আপত্তি কি ? – জয় গোস্বামী
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
- রাখাল – হেলাল হাফিজ
- সাগর সঙ্গীত – চিত্তরঞ্জন দাশ
- একলা বাতাস – আবুল হাসান
- ওই তো বেজেছ তব প্রভাতের বাঁশি – চিত্তরঞ্জন দাশ
- আজিকে পাতিয়া কান – চিত্তরঞ্জন দাশ
- ভরিয়া গিয়াছে চিত্ত তোমারি ও গানে – চিত্তরঞ্জন দাশ
- Love Dairy 💗💗 || Love Poem 💗💗 || Love Bit
- Street Children ( Kids ) - Potho Shishu - পথ শিশু ...
- প্রণয়ের প্রথম চুম্বন – কায়কোবাদ (কাজেম আলী কোরেশী)
- Love Message For You 😍😍 || I Love You Message ||...
- Cute Love Quotes 😍😍 Cute Love Quotes 😍😍 Love M...
-
▼
January
(18)
Translate Your Own Laguage
FB Page
Total Pageviews
Popular Posts
Tags
All Videos
(20)
Percy Bysshe Shelley
(1)
Short Biography
(15)
অমিয় চক্রবর্তী
(5)
আনিসুল হক
(1)
আপনি যখন কবি
(2)
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
(2)
আবুল হাসান
(12)
আব্দুল হাকিম
(1)
আল মাহমুদ
(5)
আসাদ চৌধুরী
(3)
আহসান হাবীব
(5)
উৎপলকুমার বসু
(1)
কাজী নজরুল ইসলাম
(16)
কামিনী রায়
(1)
কায়কোবাদ
(3)
চিত্তরঞ্জন দাশ
(6)
জয় গোস্বামী
(9)
জসীম উদ্দিন
(18)
জহির রায়হান
(1)
জীবনানন্দ দাশ
(18)
তসলিমা নাসরিন
(6)
তারাপদ রায়
(2)
দাউদ হায়দার
(4)
নির্মলেন্দু গুণ
(45)
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
(1)
পুর্ণেন্দু পত্রী
(15)
প্রেমেন্দ্র মিত্র
(1)
ফকির লালন সাঁই
(1)
ফররুখ আহমেদ
(1)
বিষ্ণু দে
(2)
বুদ্ধদেব বসু
(2)
বেগম সুফিয়া কামাল
(2)
ময়ুখ চৌধুরী
(2)
মল্লিকা সেনগুপ্ত
(2)
মহাদেব সাহা
(11)
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
(1)
মাহবুব উল আলম চৌধুরী
(1)
মোফাজ্জল করিম
(1)
যতীন্দ্র মোহন বাগচী
(1)
রজনীকান্ত সেন
(1)
রফিক আজাদ
(4)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(26)
রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ
(10)
রেজাউদ্দিন স্টালিন
(1)
রোকনুজ্জামান খান
(1)
শক্তি চট্টোপাধ্যায়
(10)
শঙ্খ ঘোষ
(7)
শহীদ কাদরী
(2)
শামসুর রাহমান
(11)
শিমুল মুস্তাফা
(1)
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
(5)
সমর সেন
(2)
সমুদ্র গুপ্ত
(5)
সুকান্ত ভট্টাচার্য
(8)
সুকুমার বড়ুয়া
(1)
সুকুমার রায়
(5)
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
(21)
সুভাষ মুখোপাধ্যায়
(3)
সৈয়দ শামসুল হক
(3)
হুমায়ুন আজাদ
(14)
হেলাল হাফিজ
(23)