Obohela (অবহেলা) Part#1 Bangla New Sad Love Story =========== 🔔 Follow Me On 🔔 ============= 👉 Website: ➜ http://love-bit.blogspot.com 👉 Facebook Page: ➜ https://www.facebook.com/Lovebit.BE 👉 Facebook Group:➜ https://www.facebook.com/groups/Loveb... 👉 Instagram: ➜ https://www.instagram.com/lovebit.be 👉 Linkedin:➜ https://www.linkedin.com/in/Lovebit-BE 👉 Twitter:➜ https://www.twitter.com/Lovebit_BE 👉 Google+:➜ https://plus.google.com/u/0/115891410... Thanks!!!
Powered by Blogger.
CATEGORY >
Mother! Best Emotional Love Story
Happy New Year 2018 New Video For Love Bit.
খুলে আজ বলি , ওগো নব্য ,
নও তুমি পুরোপুরি সভ্য ।
জগৎটা যত লও চিনে
ভদ্র হতেছ দিনে দিনে ।
বলি তবু সত্য এ কথা —
বারো-আনা অভদ্রতা
কাপড়ে-চোপড়ে ঢাক ‘ তারে ,
ধরা তবু পড়ে বারে বারে ,
কথা যেই বার হয় মুখে
সন্দেহ যায় সেই চুকে ।
ডেস্কেতে দেখিলাম , মাতা
রেখেছেন অটোগ্রাফ-খাতা ।
আধুনিক রীতিটার ভানে
যেন সে তোমারই দাবি আনে ।
এ ঠকানো তোমার যে নয়
মনে মোর নাই সংশয় ।
সংসারে যারে বলে নাম
তার যে একটু নেই দাম
সে কথা কি কিছু ঢাকা আছে
শিশু ফিলজফারের কাছে ।
খোকা বলে , বোকা বলে কেউ —
তা নিয়ে কাঁদ না ভেউ-ভেউ ।
নাম-ভোলা খুশি নিয়ে আছ ,
নামের আদর নাহি যাচ ।
খাতাখানা মন্দ এ না গো
পাতা-ছেঁড়া কাজে যদি লাগ ।
আমার নামের অক্ষর
চোখে তব দেবে ঠোক্কর ।
ভাববে , এ বুড়োটার খেলা ,
আঁচড়-পাঁচড় কাটে মেলা ।
লজঞ্জুসের যত মূল্য
নাম মোর নহে তার তুল্য ।
তাই তো নিজেরে বলি , ধিক্ ,
তোমারই হিসাব-জ্ঞান ঠিক ।
বস্তু-অবস্তুর সেন্স্
খাঁটি তব , তার ডিফারেন্স্
পষ্ট তোমার কাছে খুবই —
তাই , হে লজঞ্জুস-লুভি ,
মতলব করি মনে মনে ,
খাতা থাক্ টেবিলের কোণে ।
বনমালী কো-অপেতে গেলে
টফি-চকোলেট যদি মেলে
কোনোমতে তবে অন্তত
মান রবে আজকের মতো ।
ছ বছর পরে নিয়ো খাতা ,
পোকায় না কাটে যদি পাতা ।
একাকি রাজপথে নিঃসঙ্গ পথচলা
পথের অন্তরালে তুমি আর তোমার ছায়া;
নিস্তব্ধ দ্রোহের মায়াজালে
শূন্যতার প্রতিশ্রুতি তুমি
অন্ধকার, চারিদিকে অন্ধকার।
চারুশিল্পের অস্পৃশ্য ছোঁয়ায়
সিক্ত হৃদয় আমার;
ধ্রুপদী নৃত্যের মায়াবি আঘাতে
ঝরে পরছে ছেলেবেলার স্বপ্নগুলো
আর তারি সাথে তুমিও।
তোমায় লেখা শেষ চিঠিটি
সময়ের বিড়ম্বনায় অসমাপ্তই রয়ে গেলো
তাই বিবর্তনের মাঝেও অসম্পূর্ণ আজ
এই ‘আমি’।
পথের অন্তরালে তুমি আর তোমার ছায়া;
নিস্তব্ধ দ্রোহের মায়াজালে
শূন্যতার প্রতিশ্রুতি তুমি
অন্ধকার, চারিদিকে অন্ধকার।
চারুশিল্পের অস্পৃশ্য ছোঁয়ায়
সিক্ত হৃদয় আমার;
ধ্রুপদী নৃত্যের মায়াবি আঘাতে
ঝরে পরছে ছেলেবেলার স্বপ্নগুলো
আর তারি সাথে তুমিও।
তোমায় লেখা শেষ চিঠিটি
সময়ের বিড়ম্বনায় অসমাপ্তই রয়ে গেলো
তাই বিবর্তনের মাঝেও অসম্পূর্ণ আজ
এই ‘আমি’।
তুমি এসেছিলে বলে সূর্যের আভায়
আজও আলোচিত পদ্মা,মেঘনা,যমুনা।
তুমি এসেছিলে বলে কবি এখনও
ভাসায় তরী আপন মায়ার মোহনায়,
হে প্রিয় জন্মভুমি আমার।
হে বাংলাদেশ তুমি বিজয়ী
তোমাকে পেয়েছি আজ তাই
বৃক্ষের নিচে সবুজের ছায়া
মৃত্তিকাতে আপনের মায়া
হে বিজয় বাংলাদেশ, তুমি আমার বাতাসে
বেচেঁ থাকার প্রেরনা।
তুমি আমার, হে বিজয় বাংলাদেশ।
এ আমার উন্মাদনা নয় ,নয় পাগলামি
তুমি আমার চেতনায় রয়েছো,
হে বাংলাদেশ তুমি বিজয়ী
আজ যদি আমাকে জিগ্যেস করো : ‘এই জীবন নিয়ে
তুমি কি করেছো এতদিন ?’— তাহলে আমি বলবো
একদিন বমি করেছিলাম, একদিন ঢোঁক
গিলেছিলাম, একদিন আমি ছোঁয়া মাত্র জল
রুপান্তরিত হয়েছিল দুধে, একদিন আমাকে দেখেই
এক অপ্সরার মাথা ঘুরে গিয়েছিল একদিন
আমাকে না বলেই আমার দুটো হাত
কদিনের জন্য উড়ে গেছিল হাওয়ায়
একদিন মদ হিসেবে ঢুকেছিলাম এক
জবরদস্ত মাতালের পেটে, একদিন সম্পূর্ণ
অন্যভাবে বেরিয়ে এসেছিলাম এক
রূপসীর শোকাশ্রুরুপে, আর তৎক্ষণাৎ
আহা উহু আহা উহু করতে করতে আমাকে
শুষে নিয়েছিল বহুমূল্য মসলিন
একদিন গায়ে হাত তুলেছিলাম
একদিন পা তুলেছিলাম
একদিন জিভ ভেঙিয়েছিলাম
একদিন সাবান মেখেছিলাম
একদিন সাবান মাখিয়েছিলাম যদি
বিশ্বাস না হয় তো জিগ্যেস করুন আমার মৃত্যুকে
একদিন কা কা করে ডেকে বেরিয়েছিলাম সারাবেলা
একদিন তাড়া করেছিলাম স্বয়ং কাকতাড়ুয়াকেই
একদিন শুয়োর পুষেছিলাম, হ্যাঁ হ্যাঁ একদিন ছাগল
একদিন দোদোমা ফাটিয়েছিলাম, একদিন চকলেট
একদিন বাঁশি বাজিয়েছিলাম, হ্যাঁ হ্যাঁ একদিন রাধাকেও
একদিন আমার মুখ আমি আচ্ছা ক’রে গুঁজে দিয়েছিলাম
একজনের কোলে আর আমার বাকি শরীরটা তখন
কিনে নিয়েছিল অন্য কেউ কে তা আমি এখনো জানি না যদি
বিশ্বাস না হয় তো জিগ্যেস করো গিয়ে তোমার…
একদিন আমার শরীর ছিল তরুণ পাতায় ভরা
আর আমার আঙুল ছিল লম্বা সাদা বকফুল
আমার চুল ছিল একঝাঁক ধূসর রঙের মেঘ
হাওয়া এলেই যেখানে খুশি উড়ে যাবে, কেবল সেইজন্য—
একদিন মাঠের পর মাঠে আমি ছিলাম বিছিয়ে রাখা ঘাস
তুমি এসে শরীর ঢেলে দেবে, কেবল সেইজন্য—
আর সমস্ত নিষেধের বাইরে ছিল
আমার দুটো চোখ
এ নদী থেকে ও নদী থেকে সেই সে নদীতে
কেবলই ভেসে বেড়াতো তারা
সেই রকমই কোনো নদীর উপর, রোগা একটা সাঁকোর মতো
একদিন আমি পেতে রেখেছিলাম আমার সাষ্টাঙ্গ শরীর
যাতে এপার থেকে ওপারে চলে যেতে পারে লোক
কোনো বাধা-নিষেধ ছাড়াই
যাতে ওপার থেকে এপারে চলে আসতে পারে লোক
কোনো বাধা-নিষেধ ছাড়াই
সেই সাঁকোর উপর দিয়ে একদিন এপার থেকে
ওপারে চলে গিয়েছিল আসগর আলি মণ্ডলরা বাবুল ইসলামরা
সেই সাঁকোর উপর দিয়ে একদিন ওপার থেকে
এপারে চলে এসেছিল তোমার নতুন শাড়ি-পরা মা,
টেপ-জামা-পরা আমার সান্তুমাসী
একদিন সংবিধান লিখতে লিখতে একটু
তন্দ্রা এসে গিয়েছিল আমার দুপুরের ভাত-ঘুম মতো এসেছিল একটু
আর সেই ফাঁকে কারা সব এসে ইচ্ছে মতো
কাটাকুটি করে গিয়েছে দেহি পদপল্লব মুদারম্
একদিন একদম ন্যাংটো হয়ে
ছুটতে ছুটতে চৌরাস্তার মোড়ে এসে আমি পেশ করেছিলাম
বাজেট
একদিন হাঁ করেছিলাম একদিন হাঁ বন্ধ করেছিলাম
কিন্তু আমার হা-এর মধ্যে কোনো খাবার ছিল না
কিন্তু আমার না-এর মধ্যে কোনো খাবার ছিল না
একদিন দুই গাল বেয়ে ঝরঝর ক’রে রক্তগড়ানো অবস্থায়
জলে কাদায় ধানক্ষেত পাটক্ষেতের মধ্যে
হাতড়ে হাতড়ে আমি খুঁজে ফিরেছিলাম আমার উপড়ে নেওয়া চোখ
একদিন পিঠে ছরা-গাঁথা অবস্থায়
রক্ত কাশতে কাশতে আমি আছড়ে এসে পরেছিলাম দাওয়ায়
আর দলবেঁধে, লণ্ঠন উঁচু করে, আমায় দেখতে এসেছিল গ্রামের লোক
একদিন দাউদাউ ক’রে জ্বলতে থাকা ঝোপঝাড় মধ্য থেকে
সারা গায়ে আগুন নিয়ে আমি ছুটে বেরিয়েছিলাম আর
লাফ দিয়েছিলাম পচা পুকুরে
পরদিন কাগজে সেই খবর দেখে আঁতকে উঠেছিলাম
উত্তেজিত হয়েছিলাম। অশ্রুপাত করেছিলাম, লোক জড়ো করেছিলাম,
মাথা ঘামিয়েছিলাম আর সমবেত সেই মাথার ঘাম
ধরে রেখেছিলাম দিস্তে দিস্তে দলিলে—যাতে
পরবর্তী কেউ এসে গবেষণা শুরু করতে পারে যে
এই দলিলগুলোয় আগুন দিলে ক’জনকে পুড়িয়ে মারা যায়
মারো মারো মারো
স্ত্রীলোক ও পুরুষলোকের জন্যে আয়ত্ত করো দু ধরনের প্রযুক্তি
মারো মারো মারো
যতক্ষণ না মুখ দিয়ে বমি করে দিচ্ছে হৃৎপিণ্ড
মারো মারো মারো
যতক্ষণ না পেট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে পেটের বাচ্চা
মারো মারো মারো মারো মারো-ও-ও-ও
এইখানে এমন এক আর্তনাদ ব্যবহার করা দরকার
যা কানে লাগলে টুকরো টুকরো হয়ে যাবে মাথার খুলি
এইখানে এমন এক সঙ্গম ব্যাবহার করা দরকার
যার ফলে অর্ধেক শরীর চিরকালের মতো পুঁতে যাবে ভূগর্ভে আর
দ্রুত কয়লা হয়ে যাবে
এইখানে এমন এক থুতু নিক্ষেপ করা দরকার
যে-থুতু মুখ থেকে বেরোনো মাত্রই বিদীর্ণ হবে অতিকায় নক্ষত্ররুপে
এইখানে এমন এক গান ব্যাবহার করা দরকার যা গাইবার সময়
নায়ক-নায়িকা শূনে উঠে গিয়ে ভাসতে থাকবে আর তাদের
হাত পা মুণ্ডু ও জননেন্দিয়গুলি আলাদা আলাদা হয়ে আসবে
ও প্রতিটি প্রতিটির জন্যে কাঁদবে প্রতিটি প্রতিটিকে আদর করবে ও
একে অপরের নিয়ে কী করবে ভেবে পাবে না, শেষে
পূর্বের অখণ্ড চেহারায় ফিরে যাবে
এইখানে এমন এক চুম্বন-চেষ্টা প্রয়োগ করা দরকার, যার ফলে
‘মারো’ থেকে ‘ও’ অক্ষর
‘বাচাও’ থেকে ‘ও’ অক্ষর
তীব্র এক অভিকর্ষজ টানে ছিঁড়ে বেরিয়ে এসে
পরস্পরের দিকে ছুটে যাবে এবং এক হয়ে যেতে চাইবে
আর আবহমানকালের জন্যে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া দুই প্রেমিক-প্রেমিকার মুখ
আকাশের দিকে উত্তোলিত তাদের গোল হয়ে থাকা হাঁ
একটি অনন্ত ‘ও’ ধ্বনিতে স্তব্ধ হয়ে থাকবে
আজ যদি আমায় জিগ্যেস করো শত শত লাইন ধ’রে তুমি
মিথ্যে লিখে গিয়েছো কেন ?
যদি জিগ্যেস করো একজন কবির কাজ কী হওয়া উচিত
কেন তুমি এখনো শেখোনি ?—তাহলে
আমি শুধু বলবো একটি কণা,
বলবো, বালির একটি কণা থেকে আমি জন্মেছিলাম, জন্মেছিলাম
লবণের একটি দানা থেকে—আর অজানা অচেনা এক বৃষ্টিবিন্দু
কত উঁচু সেই গাছের পাতা থেকেও ঠিক দেখতে পেয়েছিল আমাকে
আর ঝরেও পড়েছিল আমার পাশে—এর বেশি আমি আর
কিচ্ছু জানি না……
আজ যদি আমাকে জিগ্যেস করো কোন্ ব্যূহ কোন্ অন্ধকুপ
রাষ্টের কোন্ কোন্ গোপন প্রণালীর ভেতর তুমি ঘুরে
বেরিয়েছো তুমি বেড়াতে গিয়েছো কোন্ অস্ত্রাগারে তুমি চা খেয়েছো এক
কাপ
তুমি মাথা দিয়ে ঢুঁসিয়েছো কোন্ হোর্ডিং কোন্ বিজ্ঞাপন কোন্ ফ্লাইওভার
তোমার পায়ের কাছে এসে মুখ রেখেছে কোন্ হরিণ
তোমার কাছে গলা মুচড়ে দেওয়ার আবেদন এনেছে কোন্
মরাল
তাহলে আমি বলবো
মেঘের উপর দিয়ে মেঘের উপর দিয়ে মেঘের উপর
আমি কেবল উড়েই বেড়াইনি
হাজার হাজার বৃষ্টির ফোঁটায় ফোঁটায় আমি
লাফিয়ে লাফিয়ে নেচে বেরিয়েছি মাঠে আর জনপদে
আজ যদি আমায় জিগ্যেস করো :
তুমি একই বৃন্তে ক’টি কুসুম
তুমি শাণ্ডিল্য না ভরদ্বাজ
তুমি দুর্লভ না কৈবর্ত
তুমি ব্যাটারি না হাত-বাক্স
তুমি পেঁপে গাছ না আতা গাছ
তুমি চটি পায়ে না জুতো পায়ে
তুমি চণ্ডাল না মোছরমান
তুমি মরা শিলা না জ্যান্ত শিলা
তা হলে আমি বলবো সেই রাত্রির কথা, যে-রাত্রে
শান্ত ঘাসের মাঠ ফুঁড়ে নিঃশব্দে নিঃশব্দে
চতুর্দিকে মাটি পাথর ছিটকোতে ছিটকোতে তীব্রগতিতে আমি উড়তে
দেখেছিলাম
এক কুতুন মিনার, ঘূর্ণ্যমান কুতুব মিনার
কয়েক পলকে শূনে মিলিয়ে যাবার আগে
আকাশের গায়ে তার ধাবমান আগুনের পুচ্ছ থেকে আমি সেদিন
দুদিকে দু’হাত ভাসিয়ে দিয়ে ঝাঁপ দিয়েছিলাম ফেনায় তোলপাড়
এই
সময় গর্ভে……
আজ আমি দূরত্বের শেষ সমুদ্রে আর জলের নিচে লোহার চাকা পাক খায়
আজ আমি সমুদ্রের সেই সূচনায় আর জলের নিচে লোহার চাকা পাক খায়
যা-কিছু শরীর অশরীর তা-ই আজ আমার মধ্যে জেগে উঠছে প্রবল প্রাণ
আজ আমি দুই পাখনায় কাটতে কাটতে চলেছি সময়
অতীত আর ভবিষ্যৎ দুই দিকে কাটতে কাটতে চলেছি সময় এক অতিকায়
মাছ
আমার ল্যাজের ঝাপটায় ঝাপটায় গড়ে উঠছে জলস্তম্ভ ভেঙে পরছে
জলস্তম্ভ
আমার নাক দিয়ে ছুঁড়ে দেওয়া ফোয়ারায় উচ্ছ্রিত হয়ে উঠছে জ্বলন্ত
মেঘপুঞ্জ
আমার নাসার উপরকার খড়্গে বাঁধা রয়েছে একটি রশি
যার অপরপ্রান্ত উঠে গেছে অনেক অনেক উপরে
এই পৃথিবী ও সৌরলোকের আকর্ষণসীমার বাইরে
যেখানে প্রতি মুহূর্তে ফুলে ফুলে উঠছে অন্ধকার ঈথার
সেইখানে, একটি সৌরদ্বীপ থেকে আরেক সৌরদ্বীপের মধ্যপথে
দুলতে দুলতে, ভাসতে ভাসতে চলেছে একটি আগ্নেয় নৌকা……
এর বেশি আর কিছুই আমি বলতে পারবো না
কিতাব পড়িতে যার নাহিক অভ্যাস।
সে সবে কহিল মোতে মনে হাবিলাষ।
তে কাজে নিবেদি বাংলা করিয়া রচন।
নিজ পরিশ্রম তোষি আমি সর্বজন।
আরবি ফারসি শাস্ত্রে নাই কোন রাগ।
দেশী ভাষে বুঝিতে ললাটে পুরে ভাগ।
আরবি ফারসি হিন্দে নাই দুই মত।
যদি বা লিখয়ে আল্লা নবীর ছিফত।
যেই দেশে যেই বাক্য কহে নরগণ।
সেই বাক্য বুঝে প্রভু আপে নিরঞ্জন।
সর্ববাক্য বুঝে প্রভু কিবা হিন্দুয়ানী।
বঙ্গদেশী বাক্য কিবা যত ইতি বাণী।
মারফত ভেদে যার নাহিক গমন।
হিন্দুর অক্ষর হিংসে সে সবের গণ।
যে সবে বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী।
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।
দেশী ভাষা বিদ্যা যার মনে না জুয়ায়।
নিজ দেশ তেয়াগী কেন বিদেশ ন যায়।
মাতা পিতামহ ক্রমে বঙ্গেত বসতি।
দেশী ভাষা উপদেশ মনে হিত অতি।
অতো বড় চোখ নিয়ে, অতো বড় খোঁপা নিয়ে
অতো বড় দীর্ঘশ্বাস বুকের নিশ্বাস নিয়ে
যতো তুমি মেলে দাও কোমরের কোমল সারশ
যতো তুমি খুলে দাও ঘরের পাহারা
যতো আনো ও-আঙ্গুলে অবৈধ ইশারা
যতো না জাগাও তুমি ফুলের সুরভী
আঁচলে আগলা করো কোমলতা, অন্ধকার
মাটি থেকে মৌনতার ময়ূর নাচাও কোন
আমি ফিরব না আর, আমি কোনদিন
কারো প্রেমিক হবো না; প্রেমিকের প্রতিদ্বন্দ্বী চাই আজ
আমি সব প্রেমিকের প্রতিদ্বন্দ্বী হবো।
Amar Sob Onuvuti Jure Shudhui Tumi আমার সব অনুভূতি জুড়ে শুধুই তুমি মাঝে মাঝে তোমাকে ইচ্ছে করেই অনেক রাগিয়ে দিতাম। কেনো জানো? তোমার ওই মিষ্টি রাগটা যে আমি ভীষণ উপভোগ করতাম। মনে আছে তোমার? আমাদের রাগারাগি হলে তুমি কখনই আগে Sorry বলতে না। কারনটা যেই হই না কেন, আমিই তোমার অভিমান ভাঙ্গাতাম।। কেন জানো?? তোমাকে হারানোর ভয়টা যে সারাক্ষণই আমাকে তাড়িয়ে বেড়াতো।।। দেখো, আমার সেই ভয়টাই যে সত্যি হলো আজ তুমি আর আমি দুজন দু প্রান্তে। জানো, আজও যখন তোমাকে মিস করি তখন পুরো পৃথিবীকে এড়িয়ে চলি।। কারন, তখন আমার সব অনুভূতি জুড়ে শুধুই তুমি।। ******************সব তুমিময়*******************
তুমি আমাকে মেঘ ডাকবার যে বইটা দিয়েছিলে একদিন
আজ খুলতেই দেখি তার মধ্যে এক কোমর জল।
পরের পাতায় গিয়ে সে এক নদীর অংশ হয়ে দূরে বেঁকে
গেছে।
আমাকে তুমি উদ্ভিদ ভরা যে বইটা দিয়েছিলে
আজ সেখানে এক পা-ও এগোনো যাচ্ছে না, এত জঙ্গল।
গাছগুলো এত বড় হয়েছে যে মাটিতে আলো আসতে
দিচ্ছে না।
তুমি আমাকে ঝর্ণা শেখবার যে বইটা দিয়েছিলে
আজ সেখানে মস্ত এক জলপ্রপাত লাফিয়ে পড়ছে
সারাদিন।
এমনকি তোমার দেওয়া পেজ-মার্কের সাদা পালকটাও
যে বইতে রেখেছিলাম, সেখানে আজ
কত সব পাখি উড়ছে, বসছে, সাঁতার কাটছে।
তোমার দেওয়া সব বই এখন মরুভূমি আর পর্বতমালা,
সব বই আজ সূর্য, সব বই দিগন্ত …
অথচ আজকেই যে আমার লাইব্রেরি দেখতে আসছে বন্ধুরা
আমার পড়াশোনা আছে কিনা জানার জন্য! তাদের আমি
কী দেখাবো? তাদের সামনে কোন মুখে দাঁড়াবো আমি!
কখনো ভাবিনি তোমার হাত ছেড়ে দিয়ে বাঁচতে হবে আমাকে। ভাবিনি তুমি আমায় ছেড়ে চলে যাবে। ভাবিনি তোমাকে এভাবে পর হয়ে যেতে দেখতে হবে আমাকে। কিন্তু বাস্তবতা এমন এক সত্য যা আবেগকে ভুলিয়ে দেয় সহজে। তুমি তোমার আবেগ জড়ানো কথাগুলো আজ ভুলে গেছো, ছেড়ে চলে গেছো আমায়। এতদূরে চলে গেছো, যেখানে আমার অনুভূতিগুলোও তোমায় স্পর্শ করতে পারে না। আমি তোমার আবেগ চোখে কান্না দেখেছিলাম, আর বাস্তবতায় তোমায় হঠাৎ করে বদলে যাওয়া দেখেছি। দেখেছি মিথ্যা কান্নার প্রতিটি অশ্রু ফোঁটা। আমি দেখেছি তোমার 'ভালবাসি তোমাকে' নামক মিথ্যা কাব্য রচনা। ভাবিনি আমি তুমি এমন করবে! কেন জানি মন হয় সত্যিই কিছু বাস্তবতা মানুষকে নিরন্তর করে দেয়, খুব আপন মানুষগুলোকেও পর করে দেয় আজ তোমার চলে যাওয়াটা আমাকে নির্বাক করে দিয়ে গেছে। তোমার কিছু মিথ্যা আবেগ আজ আমাকে নিথর করে দিয়েছে। আমার ভালোবাসা তো মিথ্যে ছিলো না, কেনো তবে তোমায় ভালোবেসে শুধু চোখের পানি উপহার পেলাম? জানো, এখন আর কাঁদতেও পারি না চোখের সব জল যে শুকিয়ে গেছে! তাই আজ পাথর আমি। তোমার ভালোবাসা আমাকে পাথর বানিয়ে দিয়েছে। তোমাকে না পায়, তোমার দেয়া এই উপহারগুলো নিয়েই বেঁচে থাকবো আজীবন।।।
কেন আজ তুমি এতো দূরে?
কেন হারিয়ে গেলে? তুমি তো আমারই ছিলে, আর আমি তোমার। তোমাকে নিয়ে কত স্বপ্ন দেখেছি,একসাথে পথ চলবো ভেবেছি তবে কেন আজ দুজনার দুটি পথ?? এ পথ যেন সরলরেখার মতো,, কখনো এক হবার নয়।।
আচ্ছা, আমি তো শুধু তোমারই ছিলাম, তোমাকে ঘিরেই আমার সব চাওয়া পাওয়া। এই ছোট্ট জীবনে খুব বেশি কিছু তো চাইনি তোমার কাছে? কি দোষ ছিলো আমার বলো? কেন আজ আমাকে এতো একা করে দিলে?? কেন আমার সব হাসি কেড়ে নিলে তুমি? তোমাকে হারিয়ে আজ আমি শূন্য। এ শূন্যতা যে পূরন হবার নয় গো।।। আমার কাছে তুমি মানে শুধুই তুমি। সেই তুমি আমার জানপাখি।। ভুলে গেছো কি তুমি,,, আমি তোমাকে জানপাখি বলেই ডাকতাম।
বড্ড বেশিই ভালোবাসি তোকে। মনে আছে কি তোমার,, ভালোবেসে আমরা একে অপরকে তুই বলতাম।। তুমি আমাকে ভালোবেসে বউ বলেও ডাকতে।। সব কি মিথ্যা ছিলো বলো?? কিভাবে ভুলে গেলে আমাকে??
এখন কি তাকেও ভালোবেসে বউ বলে ডাকো??
আজ তুমি অন্য কারো ভাবতেই সব কিছু অস্পষ্ট হয়ে ওঠে জানো?? দু চোখে ঝর্ণাধারা নেমে আসে।।।
আমি তোমাকে ভুলতে পারি না কেন জানো?? কারন আমি তো তোমাকে ভুলতে চাই না। আমার সবকিছু তো তুমি।আমি তোমাকে কিভাবে ভুলে যায় বলো? তোমাকে ভুলে যাওয়া মানে তো আমার আমিকে হারিয়ে ফেলা। আমি তোমার মাঝেই আমাকে খুজে পাই। তোমাতেই আমার সব সুখ,,সব দুঃখ। তুমিই আমাকে পূর্ণতা দিয়েছিলে। আজও আমি তোমাতেই পূর্ণতা পাই।।।
খুব জানতে ইচ্ছে করে,,, কেমন আছো তুমি? আমাকে ভুলে সুখেই আছো তাইনা।। আচ্ছা তোমার কি একবারও আমার কথা মনে পড়ে না?? মনে পড়ে না সেই সময়গুলো,, আমরা একসঙ্গে কাটিয়েছিলাম? মনে পড়বেই বা কেন বলো,,আমি তো কখনোই তোমার মনের মতো হতে পারি নি তাই না!!!!
আমি চাই আল্লাহ তোমাকে অনেক ভালো রাখুন।। সুখে থেকো তুমি।।।
আমি তোমাকে ভুলবো না।। তুমি আমার হয়ে থাকো নি তাতে কি হয়েছে!! আমাদের স্মৃতিগুলো তো আমার কাছ থেকে আলাদা করতে পারবে না তুমি তাইনা!!! আমি না হয় ওটুকু নিয়েই থাকবো।।।।
A Special Part Of Life Those days of school life স্কুল লাইফের সেই দিন গুলো A Special Part Of Life School Life স্কুল লাইফ মানে - special কিছু friends পরিবারের বাইরে আরেকটি পরিবার - অসংখ্য স্মৃতির একটি গল্প স্কুল লাইফ মানে - Boring সেই ড্রেস স্কুল লাইফ মানে - সকালের কড়া রোদে এসেম্বলি দেরিতে স্কুলে গেলে সেই মার - না হয় কান ধরে বারান্দায় দাঁড়ানো স্কুল লাইফ মানে প্রিয় সেই ব্যাক বেঞ্চ স্কুল লাইফ মানে টিফিন টাইমের অপেক্ষা তারপর সবাই মিলে টিফিন ভাগাভাগি করে খাওয়া স্কুল লাইফ মানে বন্ধুরা মিলে একসাথে স্কুল পালিয়ে খেলতে যাওয়া স্কুল লাইফ মানে কারো সাথে ঝগড়া হলে Common একটা ডায়ালগ ছুটির পরে থাকিস তোর খবর আছে স্কুল লাইফ মানে Common একটা অজুহাত - পেট ব্যাথা স্কুল লাইফ মানে চুলের কাটিং এর জন্য সেই মার স্যার ম্যাডামদের বিশেষ কিছু নাম - যা শুধু Students রাই জানতো স্কুল লাইফ মানে রেজাল্ট কার্ডে নিজে স্বাক্ষর করা স্কুল লাইফ মানে - পড়া না হলে পানি খাওয়ার অজুহাত দিয়ে Common Room এ গিয়ে বসে থাকা স্কুল লাইফ মানে বৃষ্টির দিনে স্যারকে নিয়ে গানের ক্লাস করা সবার জীবনের প্রথম প্রেমটাও স্কুল লাইফেই হয় স্কুল লাইফ মানে Teacher দের সেই উক্তিগুলো যা শুনতে শুনতে মুখস্থ আর এভাবেই কেটে যায় ১০ টি বছর আসে Test Exam - বিদায় অনুষ্ঠান এর কিছুদিন পরই SSC Exam তারপরই সবকিছু কেমন যেন এলোমেলো হয়ে যায় হারিয়ে যায় সেই দিনগুলো - আপন বন্ধুরাও কোথায় যেন হারিয়ে যায় চাইলেও আর ফিরে পাবো না সেই সময় গুলো যে Teacher দের নিয়ে এতো হাসাহাসি করেছি তাদেরকেই আজ মন থেকে Respect করি কারন তাদের মতো যে আর কোনো Teacher হয় না স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে আজ আমরা সফল মানুষ তবুও কেন জানি স্কুলের দিনগুলো এখনও খুব বেশি Miss করি ইস্ , আবার যদি ফিরে পেতাম সেই দিনগুলো কিন্তু সময় তো বহমান স্রোতের মতো............ School - আমরা ভর্তি হই কাঁদতে কাঁদতে আমরা বিদায় নেয় কাঁদতে কাঁদতে আর এখনো কাঁদছি .................... Badly Missing Those Days.......SCHOOL LIFE IS THE BEST LIFE FOREVER!!!!!
সংকোচে জানাই আজ: একবার মুগ্ধ হতে চাই।
তাকিয়েছি দূর থেকে। এতদিন প্রকাশ্যে বলিনি।
এতদিন সাহস ছিল না কোনো ঝর্ণাজলে লুণ্ঠিত হবার –
আজ দেখি অবগাহনের কাল পেরিয়ে চলেছি দিনে দিনে …
জানি, পুরুষের কাছে দস্যুতাই প্রত্যাশা করেছো।
তোমাকে ফুলের দেশে নিয়ে যাবে ব’লে যে-প্রেমিক
ফেলে রেখে গেছে পথে, জানি, তার মিথ্যে বাগদান
হাড়ের মালার মতো এখনো জড়িয়ে রাখো চুলে।
আজ যদি বলি, সেই মালার কঙ্কালগ্রন্থি আমি
ছিন্ন করবার জন্য অধিকার চাইতে এসেছি? যদি বলি
আমি সে-পুরুষ, দ্যাখো, যার জন্য তুমি এতকাল
অক্ষত রেখেছো ওই রোমাঞ্চিত যমুনা তোমার?
শোনো, আমি রাত্রিচর। আমি এই সভ্যতার কাছে
এখনো গোপন ক’রে রেখেছি আমার দগ্ধ ডানা;
সমস্ত যৌবন ধ’রে ব্যধিঘোর কাটেনি আমার। আমি একা
দেখেছি ফুলের জন্ম মৃতের শয্যার পাশে বসে,
জন্মান্ধ মেয়েকে আমি জ্যোৎস্নার ধারণা দেব ব’লে
এখনো রাত্রির এই মরুভুমি জাগিয়ে রেখেছি।
দ্যাখো, সেই মরুরাত্রি চোখ থেকে চোখে আজ পাঠালো সংকেত –
যদি বুঝে থাকো তবে একবার মুগ্ধ করো বধির কবিকে;
সে যদি সংকোচ করে, তবে লোকসমক্ষে দাঁড়িয়ে
তাকে অন্ধ করো, তার দগ্ধ চোখে ঢেলে দাও অসমাপ্ত চুম্বন তোমার…
পৃথিবী দেখুক, এই তীব্র সূর্যের সামনে তুমি
সভ্য পথচারীদের আগুনে স্তম্ভিত ক’রে রেখে
উন্মাদ কবির সঙ্গে স্নান করছো প্রকাশ্য ঝর্ণায়।
এই নাও বাম হাত তোমাকে দিলাম।
একটু আদর করে রেখো, চৈত্রে বোশেখে
খরা আর ঝড়ের রাত্রিতে মমতায় সেবা ওশুশ্রূষা দিয়ে
বুকে রেখো, ঢেকে রেখো, দুর্দিনে যত্ন নিও
সুখী হবে তোমার সন্তান।
এই নাও বাম হাত তোমাকে দিলাম।
ও বড়ো কষ্টের হাত, দেখো দেখো অনাদরে কী রকম
শীর্ণ হয়েছে, ভুল আদরের ক্ষত সারা গায়ে
লেপ্টে রয়েছে, পোড়া কপালের হাত
মাটির মমতা চেয়ে
সম্পদের সুষম বন্টন চেয়ে
মানুষের ত্রাণ চেয়ে
জন্মাবধি কপাল পুড়েছে,
ওকে আর আহত করো না, কষ্ট দিও না
ওর সুখে সুখী হবে তোমার সন্তান।
কিছুই পারিনি দিতে, এই নাও বাম হাত তোমাকে দিলাম।
কে মেয়েটি হঠাৎ প্রণাম করতে এলে ?
মাথার ওপর হাত রাখিনি
তোমার চেয়েও সসংকোচে এগিয়ে গেছি
তোমায় ফেলে
ময়লা চটি, ঘামের গন্ধ নোংরা গায়ে,
হলভরা লোক, সবাই দেখছে তার মধ্যেও
হাত রেখেছ আমার পায়ে
আজকে আমি বাড়ি ফিরেও স্নান করিনি
স্পর্শটুকু রাখব বলে
তোমার হাতের মুঠোয় ভরা পুস্করিণী
পরিবর্তে কী দেব আর ? আমার শুধু
দু’ চার পাতা লিখতে আসা
সর্বনাশের এপার ওপার দেখা যায় না
কিন্তু আমি দেখতে পেলাম, রাঙা আলোয়
দাঁড়িয়ে আছে সে-ছন্দ, সে-কীর্তিনাশা ।
অচেনা ওই মেয়ের চোখে যে পাঠাল
দু’-এক পলক বৃষ্টিভেজা বাংলা ভাষা ।
All Category List
- All Videos (20)
- Percy Bysshe Shelley (1)
- Short Biography (15)
- অমিয় চক্রবর্তী (5)
- আনিসুল হক (1)
- আপনি যখন কবি (2)
- আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ (2)
- আবুল হাসান (12)
- আব্দুল হাকিম (1)
- আল মাহমুদ (5)
- আসাদ চৌধুরী (3)
- আহসান হাবীব (5)
- উৎপলকুমার বসু (1)
- কাজী নজরুল ইসলাম (16)
- কামিনী রায় (1)
- কায়কোবাদ (3)
- চিত্তরঞ্জন দাশ (6)
- জয় গোস্বামী (9)
- জসীম উদ্দিন (18)
- জহির রায়হান (1)
- জীবনানন্দ দাশ (18)
- তসলিমা নাসরিন (6)
- তারাপদ রায় (2)
- দাউদ হায়দার (4)
- নির্মলেন্দু গুণ (45)
- নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী (1)
- পুর্ণেন্দু পত্রী (15)
- প্রেমেন্দ্র মিত্র (1)
- ফকির লালন সাঁই (1)
- ফররুখ আহমেদ (1)
- বিষ্ণু দে (2)
- বুদ্ধদেব বসু (2)
- বেগম সুফিয়া কামাল (2)
- ময়ুখ চৌধুরী (2)
- মল্লিকা সেনগুপ্ত (2)
- মহাদেব সাহা (11)
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত (1)
- মাহবুব উল আলম চৌধুরী (1)
- মোফাজ্জল করিম (1)
- যতীন্দ্র মোহন বাগচী (1)
- রজনীকান্ত সেন (1)
- রফিক আজাদ (4)
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (26)
- রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ (10)
- রেজাউদ্দিন স্টালিন (1)
- রোকনুজ্জামান খান (1)
- শক্তি চট্টোপাধ্যায় (10)
- শঙ্খ ঘোষ (7)
- শহীদ কাদরী (2)
- শামসুর রাহমান (11)
- শিমুল মুস্তাফা (1)
- সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত (5)
- সমর সেন (2)
- সমুদ্র গুপ্ত (5)
- সুকান্ত ভট্টাচার্য (8)
- সুকুমার বড়ুয়া (1)
- সুকুমার রায় (5)
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় (21)
- সুভাষ মুখোপাধ্যায় (3)
- সৈয়দ শামসুল হক (3)
- হুমায়ুন আজাদ (14)
- হেলাল হাফিজ (23)
Blog Archive
-
▼
2017
(17)
-
▼
December
(14)
- Obohela (অবহেলা) Part#1 - Bangla New Sad Love Stor...
- Mother! Best Emotional Love Story
- Happy New Year 2018 New Video For Love Bit.
- অটোগ্রাফ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- পরিশিষ্ট – হাসান
- Bijoy Dibosh - Victory Day of Bangladesh - 16th De...
- আজ যদি আমাকে জিগ্যেস করো – জয় গোস্বামী
- বঙ্গবাণী – আব্দুল হাকিম
- প্রেমিকের প্রতিদ্বন্দ্বী – আবুল হাসান
- Amar Sob Onuvuti Jure Shudhui Tumi - আমার সব অনুভূ...
- প্রেমিক – জয় গোস্বামী
- Best Heart Touching Sad Love Story 😥😭 ।। Love Bit
- কেন হারিয়ে গেলে?
- Those days of school life - স্কুল লাইফের সেই দিন গ...
-
▼
December
(14)
Translate Your Own Laguage
FB Page
Total Pageviews
Popular Posts
Tags
All Videos
(20)
Percy Bysshe Shelley
(1)
Short Biography
(15)
অমিয় চক্রবর্তী
(5)
আনিসুল হক
(1)
আপনি যখন কবি
(2)
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
(2)
আবুল হাসান
(12)
আব্দুল হাকিম
(1)
আল মাহমুদ
(5)
আসাদ চৌধুরী
(3)
আহসান হাবীব
(5)
উৎপলকুমার বসু
(1)
কাজী নজরুল ইসলাম
(16)
কামিনী রায়
(1)
কায়কোবাদ
(3)
চিত্তরঞ্জন দাশ
(6)
জয় গোস্বামী
(9)
জসীম উদ্দিন
(18)
জহির রায়হান
(1)
জীবনানন্দ দাশ
(18)
তসলিমা নাসরিন
(6)
তারাপদ রায়
(2)
দাউদ হায়দার
(4)
নির্মলেন্দু গুণ
(45)
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
(1)
পুর্ণেন্দু পত্রী
(15)
প্রেমেন্দ্র মিত্র
(1)
ফকির লালন সাঁই
(1)
ফররুখ আহমেদ
(1)
বিষ্ণু দে
(2)
বুদ্ধদেব বসু
(2)
বেগম সুফিয়া কামাল
(2)
ময়ুখ চৌধুরী
(2)
মল্লিকা সেনগুপ্ত
(2)
মহাদেব সাহা
(11)
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
(1)
মাহবুব উল আলম চৌধুরী
(1)
মোফাজ্জল করিম
(1)
যতীন্দ্র মোহন বাগচী
(1)
রজনীকান্ত সেন
(1)
রফিক আজাদ
(4)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(26)
রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ
(10)
রেজাউদ্দিন স্টালিন
(1)
রোকনুজ্জামান খান
(1)
শক্তি চট্টোপাধ্যায়
(10)
শঙ্খ ঘোষ
(7)
শহীদ কাদরী
(2)
শামসুর রাহমান
(11)
শিমুল মুস্তাফা
(1)
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
(5)
সমর সেন
(2)
সমুদ্র গুপ্ত
(5)
সুকান্ত ভট্টাচার্য
(8)
সুকুমার বড়ুয়া
(1)
সুকুমার রায়
(5)
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
(21)
সুভাষ মুখোপাধ্যায়
(3)
সৈয়দ শামসুল হক
(3)
হুমায়ুন আজাদ
(14)
হেলাল হাফিজ
(23)